This is default featured slide 1 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

Tuesday, September 9, 2025

বাংলাদেশে পাসপোর্ট তৈরি করার সম্পূর্ণ গাইডলাইন ধাপে ধাপে দিচ্ছি।

 📗বাংলাদেশে পাসপোর্ট তৈরি করার সম্পূর্ণ গাইডলাইন ধাপে ধাপে দিচ্ছি।

বাংলাদেশে পাসপোর্টের ধরন

1. ই-পাসপোর্ট (Electronic Passport) → বর্তমানে প্রধানত এইটাই দেওয়া হচ্ছে।

2. মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট (MRP) → ধীরে ধীরে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।

👉 এখন নতুন আবেদন করলে সরাসরি ই-পাসপোর্ট ইস্যু করা হয়।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

🔹পাসপোর্ট করার জন্য নিচের কাগজপত্র লাগবে:

🔹জন্ম নিবন্ধন সনদ বা জাতীয় পরিচয়পত্র (NID)

🔹আবেদনকারীর মোবাইল নম্বর

🔹শিক্ষাগত সনদ (কখনও দরকার হতে পারে)

🔹ঠিকানার প্রমাণ (যেমন বিদ্যুৎ বিল / গ্যাস বিল / ভাড়ার চুক্তিপত্র)

🔹আগের পাসপোর্ট থাকলে সেটা

🔹অফিস/প্রতিষ্ঠানের আইডি কার্ড (চাকরিজীবীদের জন্য)

আবেদন প্রক্রিয়া ধাপে ধাপে

ধাপ ১: অনলাইন আবেদন

1. ভিজিট করো 👉 https://www.epassport.gov.bd

2. “Apply Online” এ ক্লিক করো।

3. তথ্য পূরণ করো (নাম, জন্মতারিখ, NID/জন্ম নিবন্ধন নম্বর, ঠিকানা ইত্যাদি)।

4. পাসপোর্টের ধরন সিলেক্ট করো (48 pages বা 64 pages, 5 years বা 10 years)।

5. ফি জমা দাও (অনলাইনে বা ব্যাংকের মাধ্যমে)।

ধাপ ২: ফি জমা

পাসপোর্টের ধরন ও ডেলিভারি সময় অনুযায়ী ফি ভিন্ন হবে:

🔴 ৪৮ পৃষ্ঠা, ৫ বছর মেয়াদ

🔹সাধারণ: ৪,০২৫ টাকা

🔹জরুরি: ৬,৯০০ টাকা

🔹অতি জরুরি: ৮,৬২৫ টাকা

🔴 ৬৪ পৃষ্ঠা, ৫ বছর মেয়াদ

🔹সাধারণ: ৫,৭৫০ টাকা

🔹জরুরি: ৯,২০০ টাকা

🔹অতি জরুরি: ১২,০৭৫ টাকা

১০ বছরের মেয়াদ → ফি একটু বেশি হবে (প্রায় দ্বিগুণ)।

ধাপ ৩: সময় নির্ধারণ (Appointment)

আবেদন শেষ করলে একটি Appointment Slip পাওয়া যাবে।

তাতে উল্লেখ থাকবে কোন তারিখে, কোন পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে ছবি ও বায়োমেট্রিক দিতে হবে।

ধাপ ৪: বায়োমেট্রিক ও ভেরিফিকেশন

নির্ধারিত তারিখে পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে ছবি, ফিঙ্গারপ্রিন্ট ও স্বাক্ষর দিতে হবে।

কাগজপত্র জমা দিয়ে ভেরিফিকেশন শেষ করতে হবে।

ধাপ ৫: পুলিশ ভেরিফিকেশন

পুলিশ আপনার ঠিকানায় গিয়ে যাচাই করবে।

সব কিছু ঠিক থাকলে রিপোর্ট পাসপোর্ট অফিসে পাঠাবে।

ধাপ ৬: পাসপোর্ট সংগ্রহ

ভেরিফিকেশন শেষ হলে পাসপোর্ট প্রস্তুত হবে।

SMS এর মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে।

নির্দিষ্ট তারিখে পাসপোর্ট অফিস থেকে সংগ্রহ করতে হবে।

সময় লাগবে

সাধারণ ডেলিভারি: প্রায় ২১ দিন

জরুরি: ৭–১০ দিন

অতি জরুরি: ২–৩ দিন (কখনও তারও কম সময় লাগে)

✅ সংক্ষেপে, প্রক্রিয়াটা হলো:

অনলাইনে আবেদন → ফি জমা → অ্যাপয়েন্টমেন্ট → বায়োমেট্রিক → পুলিশ ভেরিফিকেশন → পাসপোর্ট সংগ্রহ।

👉পোস্টটি আপনার ফেসবুকের টাইম লাইনে শেয়ার করে রেখে দিন যেকোনো সময় প্রয়োজন হতে পারে।

#ePassport #tips #trending #foryou #viralpost #techbyuzzal




Share:

Monday, September 8, 2025

🌍✈️ বাংলাদেশিদের জন্য ট্যুরিস্ট ভিসার বর্তমান অবস্থা 🇧🇩

 


🌍✈️ বাংলাদেশিদের জন্য ট্যুরিস্ট ভিসার বর্তমান অবস্থা 🇧🇩

সবুজ পাসপোর্টধারী আমাদের জন্য সতর্ক সংকেত 🚨। আগে সহজে পাওয়া যেত এমন দেশগুলোর ভিসা এখন কঠিন বা বন্ধ। হাতে সময় নিয়ে এখনই প্রস্তুতি নেওয়া জরুরি।

🇮🇳 ভারত (India)

❌ ট্যুরিস্ট ভিসা বন্ধ

✅ মেডিকেল ও নির্দিষ্ট ক্যাটেগরি চালু

🇦🇪 দুবাই (UAE)

❌ ট্যুরিস্ট ভিসা বন্ধ

✅ কিছু কার্টেসি ভিসা চলছে

🇻🇳 ভিয়েতনাম (Vietnam)

❌ ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে বাংলাদেশিদের ট্যুরিস্ট ভিসা বন্ধ

🇺🇿 উজবেকিস্তান (Uzbekistan)

❌ E-visa আগস্ট ২০২৪ থেকে বন্ধ

🇪🇬 মিশর (Egypt)

❌ On Arrival বন্ধ

✅ এম্বাসি থেকে আবেদন সম্ভব (সময়সাপেক্ষ)

🇹🇷 তুরস্ক (Turkey)

📉 রিজেকশন রেট ৯৭%

✅ ইনভাইটেশন থাকলে বিজনেস/মেডিকেল ভিসা সম্ভব

🇮🇩 ইন্দোনেশিয়া (Indonesia)

⏳ স্টিকার ভিসা প্রয়োজন, প্রক্রিয়ায় প্রায় ২ মাস লাগতে পারে

🇵🇭 ফিলিপাইন (Philippines)

⏳ মোট প্রক্রিয়াকাল প্রায় ৩০ দিন

🇹🇭 থাইল্যান্ড (Thailand)

⏳ ভিসা প্রক্রিয়া ৪৫–৫০ দিন

📉 রিজেকশন রেট বেড়ে গেছে

🇸🇬 সিঙ্গাপুর (Singapore)

✅ দ্রুত ফলাফল

📉 রিজেকশন রেট বেশি

🇨🇳 চায়না (China)

✅ ভিসা এখনও পাওয়া যাচ্ছে

📈 অ্যাপ্রুভাল হার ভালো

📌 কনফার্ম টিকিট ও হোটেল বুকিং প্রয়োজন

❗ সার্বিক চিত্র:

দিন দিন বাংলাদেশের পাসপোর্টধারীদের জন্য ট্যুরিস্ট ভিসা পাওয়া কঠিন হয়ে যাচ্ছে।

📌 প্রধান কারণ:

• অতীত ভিসা মিসইউজ

• অনেকেই সময়মতো ফিরে না আসা

• অনিয়মিত ডকুমেন্ট

• কিছু দালালচক্রের অপব্যবহার





Share:

Saturday, September 6, 2025

সিঙ্গাপুরের ট্রাভেল ডিটেইলস কিভাবে বের করবেন:-

 🚺আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো সিঙ্গাপুরের ট্রাভেল ডিটেইলস কিভাবে বের করবেন:-

💥সিঙ্গাপুরের ট্রাভেল হিস্ট্রি বের করার নিয়ম 🇸🇬

অনেক ভ্রমণকারী সিঙ্গাপুরে যাওয়ার পর Visit Pass (ই-মেইলে পাঠানো হয়) হারিয়ে ফেলেন।  

😢আবার অনেক ক্ষেত্রে ট্রাভেল এজেন্সি নিজেদের ইমেইল ব্যবহার করে SG Arrival Card সাবমিট করে, যার কারণে ভ্রমণকারীরা Visit Pass মেইল পান না।

👉 কিন্তু মনে রাখবেন: Visit Pass ছাড়া আপনার সিঙ্গাপুর ভ্রমণের প্রমাণ অন্য কোনো দেশে ভিসা আবেদন করার সময় এম্বাসি গ্রহণ করে না।

👉 সমাধান:  

সিঙ্গাপুর ICA-র অফিসিয়াল লিঙ্ক থেকে খুব সহজেই নিজের Travel History / Visit Pass Record বের করতে পারবেন— 🔗 https://eservices.ica.gov.sg/sgarrivalcard/epassenquiry

👉জেনে রাখা ভালো: 

এখানে সর্বোচ্চ ১ বছরের ভ্রমণ রেকর্ড পাওয়া যাবে। (এর বেশি পুরোনো রেকর্ড সাধারণত দেখানো হয় না।)

⚠️ সতর্কতা: সিঙ্গাপুর ভ্রমণ করার সাথে সাথে আপনার Visit Pass মেইল অথবা রেকর্ড সংগ্রহ করে সেভ করে রাখুন।

✨ ভিসা প্রসেসিং বা ভবিষ্যতের প্রয়োজনের জন্য এখনই আপনার Visit Pass চেক করে সেভ করে রাখুন।




Share:

Wednesday, September 3, 2025

💢 𝐒𝐭𝐮𝐝𝐲 𝐢𝐧 𝐂𝐲𝐩𝐫𝐮𝐬 💢

 



💢 𝐒𝐭𝐮𝐝𝐲 𝐢𝐧 𝐂𝐲𝐩𝐫𝐮𝐬 💢

"শিক্ষা হোক সাইপ্রাসে, ক্যারিয়ার হোক ইউরোপে" 🌍✈️

বিদেশে পড়াশোনা করতে চান কিন্তু বাজেট, ভাষা বা ভিসা ইন্টারভিউ নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছেন? সাইপ্রাস হতে পারে আপনার ইউরোপিয়ানদের মতো জীবনযাপন তৈরি করার গন্তব্য ✌️

✨ 𝐖𝐡𝐲 𝐂𝐲𝐩𝐫𝐮𝐬?

📚 𝐀𝐟𝐟𝐨𝐫𝐝𝐚𝐛𝐥𝐞 𝐓𝐮𝐢𝐭𝐢𝐨𝐧 𝐅𝐞𝐞𝐬 – ইউরোপের মধ্যে অন্যতম কম খরচের উচ্চশিক্ষা।

🔄 𝐄𝐚𝐬𝐲 𝐂𝐫𝐞𝐝𝐢𝐭 𝐓𝐫𝐚𝐧𝐬𝐟𝐞𝐫 – চাইলে অন্য ইউরোপিয়ান দেশে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারবেন।

🛡️ 𝐒𝐚𝐟𝐞 & 𝐌𝐮𝐥𝐭𝐢𝐜𝐮𝐥𝐭𝐮𝐫𝐚𝐥 𝐄𝐧𝐯𝐢𝐫𝐨𝐧𝐦𝐞𝐧𝐭 – নিরাপদ ও বহুসাংস্কৃতিক শিক্ষাবাতাবরণ।

⏳ 𝐆𝐚𝐩 𝐀𝐜𝐜𝐞𝐩𝐭𝐞𝐝 – পড়াশোনায় গ্যাপ থাকলেও সমস্যা নেই।

💶 𝐀𝐟𝐟𝐨𝐫𝐝𝐚𝐛𝐥𝐞 𝐋𝐢𝐯𝐢𝐧𝐠 – ইউরোপিয়ান জীবনযাত্রার অভিজ্ঞতা, খরচও কম।

💼 𝐏𝐚𝐫𝐭-𝐓𝐢𝐦𝐞 𝐉𝐨𝐛 𝐎𝐩𝐩𝐨𝐫𝐭𝐮𝐧𝐢𝐭𝐢𝐞𝐬 – পড়াশোনার পাশাপাশি আয়ের সুযোগ।

🗣️ 𝐄𝐧𝐠𝐥𝐢𝐬𝐡-𝐓𝐚𝐮𝐠𝐡𝐭 𝐏𝐫𝐨𝐠𝐫𝐚𝐦𝐬 – আলাদা ভাষা শেখার ঝামেলা নেই।

✨ 𝐖𝐡𝐲 𝐀𝐩𝐩𝐥𝐲 𝐍𝐨𝐰?

✅ 𝐄𝐚𝐬𝐲 𝐕𝐢𝐬𝐚 𝐏𝐫𝐨𝐜𝐞𝐬𝐬 – ঝামেলা মুক্ত আবেদন, 100% approval chance!

🚀 𝐂𝐚𝐫𝐞𝐞𝐫 & 𝐏𝐑 𝐎𝐩𝐩𝐨𝐫𝐭𝐮𝐧𝐢𝐭𝐢𝐞𝐬 – পড়াশোনার পরে ক্যারিয়ার এবং PR-এর পথ উন্মুক্ত।

🌞 𝐆𝐫𝐞𝐚𝐭 𝐋𝐢𝐟𝐞𝐬𝐭𝐲𝐥𝐞 & 𝐂𝐥𝐢𝐦𝐚𝐭𝐞 – সানশাইন, নিরাপদ পরিবেশ ও রিচ কালচার।

🚀 𝐂𝐚𝐫𝐞𝐞𝐫 & 𝐏𝐑 𝐎𝐩𝐞𝐧𝐢𝐧𝐠𝐬 – পড়াশোনার পরে ক্যারিয়ার এবং PR-এর পথ উন্মুক্ত।

বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন :

Rain Tours And Travels

Tongi Branch :-

121 Ismail Mansion,

Station Road , Tongi , Gazipur - 1710

Khilkhet Branch :-

2/B ( 2nd Floor ) , House -1/A

Road - 1/B , Nikunja - 02

Khilkhet , Dhaka - 1229

⤵More information-

☎+8801717238377 (Call/WhatsApp)

☎+8801912995531 (Call/WhatsApp)

🌐Web: www.raintoursandtravls

Share:

Tuesday, September 2, 2025

🛂 সিঙ্গাপুরের ট্রাভেল হিস্ট্রি বের করার নিয়ম 🇸🇬

 🛂 সিঙ্গাপুরের ট্রাভেল হিস্ট্রি বের করার নিয়ম 🇸🇬

অনেক ভ্রমণকারী সিঙ্গাপুরে যাওয়ার পর Visit Pass (ই-মেইলে পাঠানো হয়) হারিয়ে ফেলেন। আবার অনেক ক্ষেত্রে ট্রাভেল এজেন্সি নিজেদের ইমেইল ব্যবহার করে SG Arrival Card সাবমিট করে, যার কারণে ভ্রমণকারীরা Visit Pass মেইল পান না।

👉 কিন্তু মনে রাখবেন: Visit Pass ছাড়া আপনার সিঙ্গাপুর ভ্রমণের প্রমাণ অন্য কোনো দেশে ভিসা আবেদন করার সময় এম্বাসি গ্রহণ করে না।

✅ সমাধান:  

সিঙ্গাপুর ICA-র অফিসিয়াল লিঙ্ক থেকে খুব সহজেই নিজের Travel History / Visit Pass Record বের করতে পারবেন— 🔗 https://eservices.ica.gov.sg/sgarrivalcard/epassenquiry

📌 এখানে সর্বোচ্চ ১ বছরের ভ্রমণ রেকর্ড পাওয়া যায়। (এর বেশি পুরোনো রেকর্ড সাধারণত দেখানো হয় না।)

⚠️ সতর্কতা: সিঙ্গাপুর ভ্রমণ করার সাথে সাথে আপনার Visit Pass মেইল অথবা রেকর্ড সংগ্রহ করে সেভ করে রাখুন।

✨ ভিসা প্রসেসিং বা ভবিষ্যতের প্রয়োজনের জন্য এখনই আপনার Visit Pass চেক করে সেভ করে রাখুন।

📲সিঙ্গাপুর ভ্রমণ ও ভিসা সংক্রান্ত তথ্য সেবা পেতে যোগাযোগ করুন:

📱 wa.me/+8801710299599

📱 wa.me/+8801575043704

🏤 অফিস ঠিকানা:

🟩 মিশন ট্রাভেল এন্ড এডভেঞ্চার

কনফিডেন্স শপিং মল, ৩য় তলা, স্যুইট: ৩৪৭

শাহজাদপুর (বাসস্ট্যান্ড), গুলশান-২, ঢাকা-১২১২

🌐 গুগল ম্যাপ লোকেশন: https://maps.app.goo.gl/aehwsvz3sU32nSUS6




#SingaporeTravelHistory #VisitPass #TravelHistory #VisaProcessing #MissionTravelAndAdventure

Share:

Monday, September 1, 2025

SB অফিস থেকে অফলোড সিল তোলার নিয়ম

 


🛂 SB অফিস থেকে অফলোড সিল তোলার নিয়ম

বাংলাদেশে ইমিগ্রেশনে যদি কাউকে অফলোড করা হয়, তখন সাধারণত পাসপোর্টে “অফলোড” সিল দেওয়া হয়। এই সিল থাকলে ভবিষ্যতে আবার ভ্রমণের সময় সমস্যা হয়। এজন্য সিলটি তুলতে হয় SB (Special Branch) অফিস থেকে।

1. প্রথমে কারণ বুঝুন

কেন আপনাকে অফলোড করা হয়েছিল (ভিসা সমস্যা, ডকুমেন্ট ঘাটতি, সন্দেহজনক ভ্রমণ ইত্যাদি) সেটা লিখিত বা মৌখিকভাবে জানা দরকার। SB অফিসও এই কারণ অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেয়।

2. আবেদন করতে হবে

আপনার জেলা/বিভাগীয় শহরের SB অফিসে (Special Branch of Police) যেতে হবে।

সেখানে একটি লিখিত আবেদন করতে হবে যে আপনাকে ভুলবশত অফলোড করা হয়েছে এবং আপনি বিদেশ ভ্রমণের অনুমতি চান।

3. প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিন

সাধারণত নিচের কাগজপত্রগুলো লাগতে পারে:

অফলোড করা পাসপোর্ট (যেখানে সিল দেওয়া আছে)

ভিসা, টিকিট, হোটেল বুকিং বা আমন্ত্রণপত্র

জাতীয় পরিচয়পত্র (NID)

ব্যাংক স্টেটমেন্ট/অর্থের প্রমাণ (যদি ভ্রমণ ট্যুরিস্ট উদ্দেশ্যে হয়)

BMET / BOESL ক্লিয়ারেন্স (যদি কাজের জন্য বিদেশ যাচ্ছেন)

4. ইন্টারভিউ বা যাচাই প্রক্রিয়া

SB অফিসার আপনার ভ্রমণের উদ্দেশ্য ও কাগজপত্র যাচাই করবেন।

কখনও কখনও তারা মৌখিকভাবে কিছু প্রশ্ন করেন।

5. রিপোর্ট ও অনুমোদন

যাচাই শেষে SB অফিস থেকে ক্লিয়ার রিপোর্ট দিলে আপনার পাসপোর্ট থেকে অফলোড সিল তুলে দেওয়া হয়।

এরপর আপনি আবার ইমিগ্রেশন পার হয়ে বিদেশ যেতে পারবেন।

#সংগৃহীত




Share:

🔴 জরুরি ঘোষণা – ভারতীয় ভিসা আবেদনকারীদের জন্য 🔴

 🔴 জরুরি ঘোষণা – ভারতীয় ভিসা আবেদনকারীদের জন্য 🔴

🇮🇳 ভারতীয় VFS হাই অ্যালার্টে আছে।

📌 ইন্ডিয়ান হাইকমিশন / এম্বাসিতে নতুন করে মেডিকেল অফিসার নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

🎯 কাজ কী করবেন এই অফিসাররা?

✅ মেডিকেল ভিসার রিপোর্ট যাচাই করবেন

✅ ভুয়া রিপোর্ট / নকল কাগজপত্র ধরবেন

✅ ফেক রোগী সেজে ভিসা নেওয়ার চেষ্টা বন্ধ করবেন

🚫 মনে রাখুন –

❌ ফটোশপড রিপোর্ট

❌ জাল মেডিকেল পেপার

❌ ভুয়া চেম্বারের কাগজপত্র

➡️ এগুলো এখনই এম্বাসির ভেতরে ধরা পড়ছে।

⚠️ ধরা পড়লে কী হবে?

👉 ভিসা সাথে সাথে বাতিল

👉 ভবিষ্যতে Blacklist হয়ে যাবেন

📢 তাই সাবধান!

💡 আসল রিপোর্ট ও সঠিক তথ্য দিয়েই ভিসা আবেদন করুন।

👉 ভিসা সহজ হবে সত্যের মাধ্যমে,

ভুয়া কাগজে নয়।




🔖 হ্যাশট্যাগ

#janani_tours 

#সিএমসি_হাসপাতাল_ভেলোর #সিএমসি_ভেলোর #চেন্নাই_তামিলনাড়ু #সিএমসি__হাসপাতাল_ভেলোর 

#চেন্নাই #চেন্নাই_ #cmc_vellore 

#CMC #cmcvellore #CMCvellore

#সিএমসি_হাসপাতাল_ভেলোর_ট্রিটমেন্ট_কমিউনিট_বাংলাদেশ #MedicalVisa #MedicalTourism #BangladeshToCMC #বিশ্বস্ত_মেডিকেল_সেবা #দালাল_ছাড়াই_ভিসা

#CMC_BD_Medical_Tourism #cmc_bd

Share:

ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি শুরু করার গাইডলাইন

 ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি শুরু করার গাইডলাইন

১️⃣ ব্যবসার ধারণা ও নীচ (Niche) ঠিক করা

  • কোন ধরণের ক্লায়েন্টকে সার্ভিস দেবে:

    • ছোট ব্যবসা (SME)

    • ই-কমার্স শপ

    • রেস্টুরেন্ট, হোটেল, ফিটনেস সেন্টার

  • পরিষ্কার নীচ থাকলে মার্কেটিং সহজ হয়।


২️⃣ সার্ভিসের ধরণ নির্ধারণ করা

ডিজিটাল মার্কেটিং-এর বিভিন্ন সার্ভিস দেওয়া যায়:

  1. সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং (SMM)

    • Facebook, Instagram, TikTok, LinkedIn

  2. কনটেন্ট ক্রিয়েশন

    • গ্রাফিক ডিজাইন, ভিডিও, ব্লগ, রাইটিং

  3. সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO)

    • ওয়েবসাইট ট্রাফিক বাড়ানো

  4. পেইড অ্যাডভার্টাইজমেন্ট (PPC)

    • Facebook Ads, Google Ads

  5. ইমেইল মার্কেটিং

  6. ওয়েব ডিজাইন/ডেভেলপমেন্ট (optional)


৩️⃣ প্রাথমিক ইনভেস্টমেন্ট

  • কম ইনভেস্টমেন্টে শুরু করা যায়:

    • ল্যাপটপ/কম্পিউটার: ৪০–৬০ হাজার টাকা

    • সফটওয়্যার সাবস্ক্রিপশন (Canva, Photoshop, ChatGPT, Meta Ads Manager): ৫–১০ হাজার টাকা

    • ওয়েবসাইট/ডোমেইন: ৫–১০ হাজার টাকা

মোট প্রাথমিক খরচ: ৫০–৮০ হাজার টাকা (প্রায়)


৪️⃣ টিম বা একাই শুরু করা

  • একা শুরু করলে ফ্রিল্যান্সারদের সাহায্য নিতে পারো।

  • পরবর্তীতে ক্লায়েন্ট বাড়লে ২–৩ জন টিম মেম্বার নিতে পারো:

    • কনটেন্ট ক্রিয়েটর

    • অ্যাড ম্যানেজার

    • গ্রাফিক ডিজাইনার


৫️⃣ ক্লায়েন্ট খোঁজা

  1. নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় পোর্টফোলিও শেয়ার করো।

  2. ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম: Fiverr, Upwork, PeoplePerHour

  3. লোকাল ব্যবসায়িক নেটওয়ার্ক/গ্রুপে প্রচারণা

  4. রেফারেল মার্কেটিং: একবার ক্লায়েন্ট পেলেই নতুন ক্লায়েন্টের সুযোগ


৬️⃣ প্রাইস স্ট্রাকচার

  • ছোট ব্যবসার জন্য মাসিক রিটেইনার: ১০–২০ হাজার টাকা

  • মিডিয়াম ক্লায়েন্ট: ২০–৫০ হাজার টাকা

  • বড় ক্লায়েন্ট: ৫০–১০০ হাজার বা বেশি

প্রথমে কম দামে শুরু করে পোর্টফোলিও বানানো ভালো।


৭️⃣ মার্কেটিং ও ব্র্যান্ডিং

  • নিজের ওয়েবসাইট + সোশ্যাল মিডিয়া পেজ

  • কেস স্টাডি এবং ক্লায়েন্ট রিভিউ

  • টার্গেটেড ফেসবুক/লিংকডইন অ্যাডস


৮️⃣ বৃদ্ধির পরিকল্পনা

  • নতুন সার্ভিস যোগ করা (SEO, Influencer Marketing)

  • টিম বাড়ানো

  • রিটেইনার ক্লায়েন্ট বাড়ানো


💡 টিপস:

  • প্রথমে ৫–১০ ক্লায়েন্ট নিয়ে শুরু করো।

  • ছোট প্রজেক্টও ভালো পোর্টফোলিও তৈরি করে।

  • নিজের ব্র্যান্ডকে “বিশ্বাসযোগ্য” দেখাতে হবে।

Share:

বাংলাদেশে ইলেকট্রনিক্স অনলাইন স্টোর শুরু করার সহজ পথ”

 

✅ কেন ইলেকট্রনিক্স অনলাইন স্টোর করবেন?

  • মানুষের ক্রয়ধারা এখন অনলাইনে; মোবাইল ও কম্পিউটার যন্ত্রাংশ সবসময় চাহিদার মধ্যে।

  • স্টোর ভাড়া ও বড় ইনভেন্টরি ছাড়া অনলাইন সহজে শুরু করা যায়।

  • পুরো বাংলাদেশে ডেলিভারি দেওয়া সম্ভব।


✅ কিভাবে শুরু করবেন?

১. নিশ নির্বাচন করুন

  • মোবাইল ও এক্সেসরিজ (চার্জার, কেস, হেডফোন)

  • কম্পিউটার ও ল্যাপটপ এক্সেসরিজ (মাউস, কীবোর্ড, হার্ডড্রাইভ)

  • স্মার্ট গ্যাজেট (স্মার্টওয়াচ, স্মার্ট হোম ডিভাইস)

  • সিসিটিভি ও সিকিউরিটি গ্যাজেট


২. সাপ্লাই সোর্স

  • হোলসেল মার্কেট: গুলশান, নিউ মার্কেট, চকবাজার ইলেকট্রনিক্স মার্কেট

  • সরাসরি নির্মাতার/ডিস্ট্রিবিউটরের সাথে চুক্তি

  • ব্র্যান্ডেড প্রোডাক্ট নিয়ে অনলাইন স্টোরে বিক্রি


৩. অনলাইন প্ল্যাটফর্ম

  • Facebook & Instagram Shop → সহজে শুরু করা যায়

  • E-commerce ওয়েবসাইট → Shopify, WooCommerce, Wix

  • Daraz, Evaly, Ajkerdeal → মার্কেটপ্লেসের মাধ্যমে দ্রুত গ্রাহক পৌঁছানো যায়


৪. ডেলিভারি সিস্টেম

  • কুরিয়ার সার্ভিস: Pathao, RedX, Paperfly, eCourier

  • ঢাকায় দ্রুত ডেলিভারি, গ্রামীণ এলাকায় ২-৩ দিনের মধ্যে পৌঁছানো যায়


৫. পেমেন্ট মেথড

  • Cash on Delivery (COD)

  • Mobile Banking: বিকাশ, নগদ, রকেট

  • Online Payment Gateway: SSLCommerz


৬. মার্কেটিং

  • Facebook & Instagram Ads → টার্গেট অডিয়েন্সের জন্য

  • YouTube Shorts & TikTok → প্রোডাক্ট ডেমো দেখাতে

  • Influencer Marketing → প্রযুক্তি বা গ্যাজেট প্রেমীদের মাধ্যমে


৭. কাস্টমার সার্ভিস

  • দ্রুত প্রশ্নের উত্তর দিন

  • প্রোডাক্ট সঠিকভাবে প্যাক করুন

  • ডেলিভারি লেট হলে আগেভাগেই জানিয়ে দিন


✅ আনুমানিক খরচ (শুরুতে)

  • প্রোডাক্ট ক্রয়: ৩০,০০০ – ১,০০,০০০ টাকা (নিশ অনুযায়ী)

  • মার্কেটিং: ১০,০০০ – ৩০,০০০ টাকা

  • ওয়েবসাইট বা অনলাইন স্টোর: ২০,০০০ – ৫০,০০০ টাকা

  • ডেলিভারি চার্জ: প্রতি পার্সেল ৬০–১৫০ টাকা (কুরিয়ার অনুযায়ী)

Share:

ই-কমার্স ব্যবসা কীভাবে শুরু করবেন

 

✅ কেন ই-কমার্স ব্যবসা করবেন?

  • মানুষ এখন অনলাইনে কেনাকাটায় অভ্যস্ত হচ্ছে।

  • ডেলিভারি সিস্টেম (Pathao, RedX, Steadfast, Paperfly) সহজে পাওয়া যায়।

  • ছোট মূলধন দিয়েই শুরু করা যায়।


✅ কিভাবে শুরু করবেন?

১. নিশ (Niche) ঠিক করুন

আপনি কোন ধরনের পণ্য বিক্রি করবেন তা আগে নির্ধারণ করুন। যেমন:

  • পোশাক (শাড়ি, থ্রি-পিস, বেবি ড্রেস)

  • কসমেটিকস

  • ইলেকট্রনিক্স / মোবাইল এক্সেসরিজ

  • গ্রোসারি (মশলা, খাবার, চাল, ডাল)

  • হ্যান্ডমেড প্রোডাক্ট


২. সাপ্লাই সোর্স তৈরি করুন

  • হোলসেল মার্কেট (গাউছিয়া, নিউ মার্কেট, চকবাজার, ইলেকট্রনিক্স মার্কেট ইত্যাদি)

  • লোকাল ম্যানুফ্যাকচারার

  • নিজের তৈরি প্রোডাক্ট


৩. অনলাইন প্ল্যাটফর্ম তৈরি করুন

  • Facebook Page/Group → শুরুতে সবার জন্য সহজ।

  • E-commerce Website (Shopify, WooCommerce, Wix ইত্যাদি দিয়ে)

  • Online Marketplace (Daraz, Ajkerdeal, Evaly ইত্যাদি)


৪. ডেলিভারি সলিউশন

  • ঢাকা ও ঢাকার বাইরে ডেলিভারি করার জন্য কুরিয়ার কোম্পানির সাথে চুক্তি করুন।

  • জনপ্রিয় কুরিয়ার: Pathao, RedX, Paperfly, Steadfast, eCourier।


৫. পেমেন্ট মেথড

  • ক্যাশ অন ডেলিভারি (COD)

  • মোবাইল ব্যাংকিং (বিকাশ, নগদ, রকেট)

  • অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ে (SSLCommerz ইত্যাদি)


৬. মার্কেটিং

  • Facebook & Instagram Ads → সবচেয়ে কার্যকর।

  • TikTok/YouTube Short ভিডিও → দ্রুত ভাইরাল হয়।

  • Influencer Marketing → ছোটখাটো ইনফ্লুয়েন্সারের সাথে কাজ করতে পারেন।


৭. কাস্টমার সার্ভিস

  • গ্রাহকের সাথে দ্রুত যোগাযোগ রাখুন।

  • ভালো প্যাকেজিং করুন।

  • ডেলিভারি দেরি হলে আগে জানিয়ে দিন।


✅ আনুমানিক খরচ (শুরুর জন্য)

  • প্রোডাক্ট ক্রয়: ২০,০০০ – ৫০,০০০ টাকা

  • পেজ/ব্র্যান্ডিং/মার্কেটিং: ১০,০০০ – ৩০,০০০ টাকা

  • ডেলিভারি চার্জ: কুরিয়ার কোম্পানি নেবে (প্রতি পার্সেল ৬০–১২০ টাকা)

  • ওয়েবসাইট চাইলে: ২০,০০০ – ৫০,০০০ টাকা



  • ই-কমার্স ব্যবসা বাংলাদেশ

  • অনলাইন শপ শুরু করার উপায়

  • ফেসবুক শপিং বাংলাদেশ

  • অনলাইন ব্যবসার আইডিয়া

  • ই-কমার্স সফলতার টিপস

  • ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম বাংলাদেশ

  • অনলাইন শপ মার্কেটিং

  • ই-কমার্স চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশ

  • অনলাইন শপ কিভাবে শুরু করব

  • ছোট বিনিয়োগে ব্যবসা

  • Share: